সকালের আলো, দুপুরের মায়া, রাতের শান্তি
.jpeg)
নাসিরের জীবনে প্রিয়ন্তিকা যেন এক আলোকবর্তিকা। প্রতিদিন সকালে তার দিন শুরু হয় প্রিয়ন্তিকার মুখের মিষ্টি হাসি দেখে। ঘুম থেকে ওঠা মাত্রই ফোনের স্ক্রিনে ভেসে ওঠে সেই প্রিয় মুখ, যার ছোঁয়ায় নাসিরের দিনটা নতুন করে বাঁচতে শুরু করে। আজও ব্যতিক্রম নয়। চোখ খুলেই সে দেখলো প্রিয়ন্তিকা তার জন্য একটি ছবি পাঠিয়েছে। খোলা চুল, কপালে একটি ছোট্ট লাল টিপ, চোখে আলতো হাসি। নাসিরের হৃদয়টা যেন নতুনভাবে স্পন্দিত হলো। সে ছবিটা দেখে মনের ভেতর অনুভব করল আজকের দিনটা মধুর হবে। নাসির জানে, প্রতিদিন সকালে প্রিয়ন্তিকার সেই ছবিটাই তার জীবনে সবচেয়ে বড় উপহার। যে ছবিতে তার প্রিয়তমার মিষ্টি হাসি লুকিয়ে থাকে, তা যেন তার সমস্ত শক্তি জোগায়। যতবার ছবিটি দেখে, ততবার তার মন আরও প্রফুল্ল হয়। অফিসের ব্যস্ত সময়েও প্রিয়ন্তিকার মুখ ভেসে থাকে তার চোখে। কাজের ফাঁকে ফাঁকে সে বারবার ফোন খুলে দেখে সেই ছবি, যেন এক পবিত্র আশীর্বাদের মতো তার দিনটাকে রঙিন করে তুলছে। দুপুর গড়িয়ে আসে। প্রিয়ন্তিকার আরেকটি মেসেজ আসে। নাসির জানে, প্রিয়ন্তিকা গোসল সেরে এসে তাকে ছবি পাঠাবে। সেই ভেজা চুলের ছবি, যা তার হৃদয়ে এক অব্যক্ত প্রশান্তি...